বরষা এলে ,
কতনা বকুনি দিতে তুমি মা . . . !
কতনা ভয় পেতে তুমি ,
কবে যে আমি বেরিয়ে যায় ,
কবে যে গিয়ে আমি বৃষ্টিতে ভিজি .....
কত বকুনি ,
বলতে তুমি ;
বাবা . . . !বাইরে যাস না ....
বৃষ্টিতে ভিজলে যে তুর জ্বর উঠবে ।
এখন কেউ আমায় আর বলে না ...
বলেনা কেউ ...বলার মত যে কেউ নেই ?
করে না আমায় বারণ ?
বরষার আওয়াজে ,
আমি যেন কার বকুনি শুনি ,
কে যেন বলছে আমায় ;
যাস না ....বাইরে যাস না ।
বরষাএ জলে যেমন আবর্জনা পরিষ্কার করে ,
বরষা যেমন কারো আগমনে পথ সাজাই ,
কারো স্বাগতমে পথ পরিষ্কার করে ।
আবার যেন অভিমানেই অশ্রু ঝরাই .....!
তবে যেন মা ......!!
বরষা যেন তোমার পরপারেই স্বাগতম জানাল ,
আর ,
আমায় দিয়ে গেল ,
তারি ফোঁটা অশ্রু জল ।।
আমায় দিয়ে গেল মা .....
তারি ফোঁটা অশ্রু জল ।।