কাঁদো রে কাঁদো রে কাঁদো মন
অঝোরে কাঁদিছে যে এই শ্রাবণ ।
ঘনঘটা শ্রাবণ মেঘের আড়ালে
বাংলার রবি চিরতরে গেছে চলে
ধরণীতে তাই ঝরিছে অঝোরে বরিষন ।
কাঁদো রে কাঁদো রে কাঁদো মন
আজিকে যে সেই বাইশে শ্রাবণ !
সোনার তরী আর বইবে না
ঠাকুর বাড়ি আর গাইবে না
শেষের কবিতায় করেছি অভিমান শ্রবণ ।


উদাস কন্ঠে মনে দোলা লাগানো গান
ভরে দিয়ে গেছে কত না অতৃপ্ত প্রাণ
সোনার বাংলাকে দিয়েছে অঞ্জলি
স্মারক তারই কালজয়ী গীতাঞ্জলি
বাংলাকে বিশ্ব দরবারে করে গেছে মহান
চাইনা এই অর্জন হয়ে যাক বিরাণ
তাই আজও যাই তারই অন্বেষণে
জোড়াসাঁকো শিলাইদহ শান্তিনিকেতনে
কিংবা শুনিতে চাই আকাশে পাতিয়া কান ।


রচনাকালঃ-রাত১১.৪০টা, শুক্রবার, ২২ শ্রাবণ ১৪২৮, ৬ আগষ্ট ২০২১, মিরপুর, ঢাকা ।