মুসলিম নারী পর্দায় ঢেকেছে মুখ
                     ক্ষোভে শয়তানের খুলেছে মুখোশ ।
ঐ নারী কেন তার দোসরদের মুখ
                     দেখাল না এটাই হলো তার দোষ ।
শিক্ষক বল রক্ষক বল প্রায় সবই
                     তো ভণ্ড বজ্জাত শয়তানের দালাল ।
এরা ভবে এসেছে ভোগ সম্ভোগ
                     করতে অমান্য করে হারাম হালাল ।
হিজাব নারীর স্বাধীনতা কেড়েছে
                     বলে চিৎকার করে নারীবাদীর দল ।
ক্ষমতাধর নারীর দল নারী ধর্ষণ
                     করলেও করে ধর্ষককে বাঁচাবার ছল ।
কত নারী করে আহাজারি পথে
                     প্রান্তরে দুমুঠো অন্ন যোগাবার জন‍্য ।
কই কোন নারীবাদী হারামজাদী
                     তাদের দুটাকা দিয়ে হয়না তো ধন‍্য ?
হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে কামুকরা
                     হিজাব নিয়ে আজও করে টানাটানি ।
কুমিরের মায়া আর কাকে বলে
                     সে তো আমরা ভালো করেই জানি !
মানবতা ও আধুনিকতার দোহাই    
                    দিয়ে হিজাব বিরোধীতা করে শয়তান ।
কিন্তু বিয়েতে নারীর মোহরানা
                     আদায়ে ওরা টেনে আনে কোরআন !
নারী স্বাধীনতার নামেই কাড়ে
                     এরা নারীর সত‍্যিকারেরই স্বাধীনতা ।
স্বেচ্ছা পর্দাবৃতা নারীকেও এরা
                     করাতে চায় ভোগবাদের অধীনস্থতা ।
সেই মুখোশধারীদের চেনা যায়
                    যখন ক্ষিপ্ত হয় পর্দায় মুখ ঢাকলে নারী।
তখনই মানবতাবাদী নারীবাদী
                    সেজে নির্বুদ্ধিতায় করে যত বাড়াবাড়ি ।
দুনিয়ায় ধর্মের নামে অনাচার
                    অনায়াসে কত চলছে সর্বদাই সর্বত্রই ।
এই বাদী সেই বাদী দাদা দাদী
                   হারামাজাদা হারামজাদী তখন যায় কই ?
কোন ধৃষ্টতায় ওরা কোরআনের
                   বিরুদ্ধে গিয়ে নারীর ইজ্জত ছিন্ন করে ?
এই নারীবাদীদের জন‍্যই নারী
                   তো ইজ্জত আব্রু হারিয়ে বেঘোরে মরে ।


রচনাকালঃ- সকাল ৭:৪৯টা, শুক্রবার, ১৯ কার্তিক ১৪২৯, ৪ নভেম্বর ২০২২, মিরপুর, ঢাকা ।