আগ্রাসনে লিপ্ত জীবন্ত লাশেরা!
নিরপেক্ষতার দলিলকে করে কফিন বন্দি,
পুঁতে রেখে ;চলে যায় যুদ্ধে।
রক্তের ধ্বজা কাঁধে বিছিয়ে
দেশপ্রেমের স্লোগানে ওঠে মেতে।


বারুদ আর গ্রেনেডের সুবাসে তৈরি হয়
ইউক্রেনের স্তম্ভের আধুনিক  বিনির্মাণ।
প্রতি মুহুর্তে,
যার বাহ্যিক ভাবমূর্তিতে প্রকাশিত হয়
কালো ধোঁয়া ; আগুনের স্ফুলিঙ্গের লেলিহান শিখা ;
নগরবাসীর আর্তনাদ ;ভীত সন্ত্রস্ত মানুষের পলায়ন।
মেশিনগানের ক্রন্দন ধ্বনি চারদিকে বাজে
রক্তের স্রোত বাতাসের তোড়ে ভাসে।


ইউক্রেনের নতুন সংস্করণ
নগরবাসীর রক্তের বলিদানে।


জীবন্ত লাশদের অকুতোভয় সংগ্রামে
পরিণত নয়া নাৎসি অধ্যুষিত দেশ।
নিউক্লিয়ার বোমার দরুনে জন্ম
একঝাঁক বিকলাঙ্গ প্রজন্মের;
তাঁরা  মৃত্যুপুরীর নতুন প্রজন্ম।


নতুন সরকার প্রধান!
নতুন সংস্করণ ! নতুন আইন!
সব যেন সাজানো গোছানো।
নেই কোনো কমেডিয়ানের চিহ্ন!


বিশ্ব রাজনীতি হয় শান্ত,
জীবন্ত লাশেরা হয় শ্রেষ্ঠ।
ন্যাটো আর জাতিসংঘ প্রশ্নবিদ্ধ!