সুখহীন জীবনে
স্বাধীন ভাবে বেচে থাকা।
শধু বসে বসে কল্পনার
ছবি আঁকা।
অবসরে আড্ডায় মেতে থাকা।
সবকিছু সিরিয়ালে
সেরে নেওয়া।
যখন খুশি তথন
গেহ ফেরা।
আলস্যের ঘুমেতে
মাতাল হয়ে পরে থাকা।
ঘুমেতে মাতলামির ভাব ধরা।
কিছু হাসি, কিছু দু:থ, কিছু বেদনা,
জীবনের সঙ্গি করা।
ভাবনা চিনতা এ জীবনের,
অকসান করে শেষে যাবে;
বসে বসে দিন গোনা।
এটা সেটা কতই
আর কিছু দরকার কি?
ভাত রেধে হয়ে যায় জাও!
ধৌতে গেলে  পাচ জনের চাল;
ঘয়ে যায় দু’জনের ভাত।
তরকারি কোনটাতে লবন বেশী।
কোনটা খেলে মনে হয়;
আগুন লেগেছে বুঝি।
তাই শেষে বাধ্য হয়ে
ডিম ভাজা খায়।
আলু গুলো টিপতে গিয়ে
দেখে শেষে ডিমটা পুড়ে গেছে।
এ কপালে বুঝি আর
স্বাধ নাই ভাল রান্নার,
এ জীবনে।
পুড়া-টরা বাঝি-বোঝি
এটা ওটা সেটা ঝোটা
খেয়ে খেয়ে কোন রকম
কাজে যাওয়া।
এ ব্যাচেলারের নিত্য
পাওয়া।


মধ্যবাড্ডা ঢাকা
৩ জৈষ্ঠ, ১৪১৪