সবে এক ঠোঙ্গা ভোর আর নদীর রচনা?
লিখতে বয়েই যাচ্ছে, লিখছিও না,
কি হবে লিখে, নদী তো আর স্থির থাকছে না।
আর নদী ছুঁয়ে দেখছিও না তো আর রচনা!


শোন,
জটাপাগলার মাইঠে ঘোরলাগা দুপ্পুরে – ঠা ঠা
পুন্যি তর উদলা বুকে মাথা গুঁজি,
লহমায় এক, দুই, তিন....আরো বেশি বেশি....
নামতা বল বা ধারাপাত – খুব লাগছিল,
তুই রচনা লিখত্যা বলতিস না তো, পুন্যি।
বইল্যে কিন্তু পারতাম, তোর বুক লয়্যে।


অন্ধকার, আরে ধুস!
দেকছে কে তোর উদলা গা? তুই নদী হবি?
আর নদী, তুই তো উদলা কব্যে থিক্যাই।
আর তোর নাভির কাছ ঘিস্যে কি অন্ধকার!
পুন্যিরে, ছাদনেতলার গপ্পোটা আর শুনিস লি।  


পুন্যি রে,
বড় যে উদোম হইয়ে শরীলে শরীল মিশালি!
ক্যান রে?
ডর লাগে না?