রৌদ্র, রৌদ্র, রৌদ্র
দুহাতে আড়াল করছি চোখ;
     নাভির নিচে খাপখোলা প্রবহমানতা ছিঁড়ে যাচ্ছে মাটির কাছে।
মাটি, মাটি, মাটি
দুপায়ে ভর দিয়ে শুন্যে উড্ডিন;
     নাগরিক নিচতা থেকে প্রসবিত প্রজন্ম, তাই শুন্যে পেতেছি আসন।
শুন্য, শুন্য, শুন্য
পিঠ পেতে আড়াল করেছি;
     ক্রমশ অভ্যাস করে করে জমিয়ে তোলা আমৃত্যু পাহাড়প্রমান ভয়।
ভয়, ভয়, ভয়
চালশে পড়া চোখে রোদচশমা;
     কাল নিশিযাপনের প্রহরান্তে এক ভয়ংকর এক অনিকেত সত্য নারী।
নারী, নারী, নারী
দুহাতে ঢেকে রাখছি ঠোঁট;
      নিজস্ব সাহসিকতায় বয়ে নিয়ে চলা নিজেরই ক্রুসদন্ড বন্ধু ভেবে।  
বন্ধু, বন্ধু, বন্ধু
কড়া নিয়মানুবর্তীতায় হাতকড়া;
      আলতামিরার পাহাড়ের গর্ভে নিহিত আজো বন্ধুত্বের শেষ ফসিল।
শেষ, শেষ, শেষ
দুবাহু দিয়ে ঠেলছি অবিরাম;
      দুহাতে প্রিয়ার মুখে আঁকছি ক্রন্দনসিক্ত চুম্বন, কিছুটা জীবন।