কি দরকার তোমায় চিনি কি চিনি না,
কারন তো বিশেষ কিছুই নেই,
ধরো, হাওয়া চলুক বনবন,
বেশ মাতাল মাতাল দুপুর,
তুমি বিকেলের গা-ধোয়া সেরে পুর্বের বারান্দায়,
আচমকা কড়কড় বাজ, কায়াহীন ঝঞ্ঝা,
সমুদ্রের মাথা চাড়াচাড়ি, গোপন পরীদের আনাগোনা,
ছন্দে ফিরতে চাইছে কিছু কিছু দারুন কবিতা,
অটল আবেশে সহসাই কিছু সমকামী, হয়ত বা,
হয়ত হঠাৎই গোলমাল, হয়ত হঠাৎই শান্ত।
নয়ত শ্রাবনভাঙা ডাকের সাথে পাল্লা দিয়ে পাটভাঙা গোধুলী।


তোমার গেরস্ত ভেজা চুল বেশ উড়ুউড়ু,
তোমার আঙুল ছুঁয়েছে বারান্দার রেলিং,
তখনও চোখে লেগে দিবানিদ্রার ঠুনকো আবেশ,
তোমার উপত্যকায় শুধুই স্নিগ্ধতা।


আর আমি নিচের রাস্তায়,
হয়ত বাঁশিওয়ালা, নিঝুম দাঁড়িয়ে তোমায় দেখব।