কেউ হাসালেই হাসব নাকি, নাকি ভেংচাবো?
মরে গেলে দুঃখীমুখে কাঁদব? যদি জল না আসে চোখে?
অথচ না কাঁদলেই প্রমানপত্রের চাহিদা বাড়বে –
অবাক চোখে প্রশ্ন - চোখে জল নেই তো!
হৃদয় কাঁদে, ভেজে অনেকটাই, বোঝাবো কিভাবে?
এখানে মানুষী কান্নার দামাদামী চলে,
এক হাঁড়ি জল জমাতে পারলেই কি যথেষ্ট দুঃখী হতে পারি?
অথবা হেসে গড়িয়ে পড়ি যদি ঝুলজমা মনে?
জানি আবার এই লোকগুলোর সাথে দেখা হবে –
খুঁড়ে খুঁড়ে ঠিক মনে করাবে –
সেদিন তোমার মত তুমি কাদোঁনি, হাসোনিও সেইভাবে –
যতটা করা উচিৎ ছিল দাঁড়িপাল্লা মেপে।
এইভাবেই ঘুরে বেড়াতে থাকবে রাংতা দিয়ে মুখ মুড়ে,
সিগারেটের ছাই ঝেড়ে বলবে – আরেকটু হাসো, আবারো কিছুটা কাঁদো,
ইউর টাইম স্টারটস নাউ!
ব্যাটাদের ছেড়ে দেব জোকার সাজিয়ে গলিতে গলিতে,
দেখি কত হাসাতে পারিস খাপে খাপে,
তোদের প্রিয়াকে ভক্ষন করে কাটিয়েই দেব আলুসিদ্ধ জীবন,
দেখি কান্না আসে কিনা!