বাঁজা পরে আছে কত উজাড় ভুমি,
তারও কি খারাপ নেই মনের শরীর?
স্বচ্ছ স্ফটিক জল খুঁজেছে রাত-আগাছা,
জ্যোৎস্নায় হাক্লান্ত রাতের শিবির।


ঘুমাও চাঁদের বাড়ি মেঘের জমিতে,
ধ্বংসের নেশায় কে রাত্রী জাগে?
কে কখন পাঁপড়ি ছেঁড়ে বেঠিক হিসেব?
ঘুমালে তোমায় বড় মিষ্টি লাগে।


বিনষ্ট কাম সারারাতের লুকোচুরি,
ঘুমের নেশায় মত্ত থাকাই ভালবাসা,
মিষ্টি মিষ্টি গানের সাথে স্নিগ্ধ কবিতা,
চাদর মোড়া দুই শরীরে গদ্য ঠাসা।


কাঁচের ওপর টাপুরটুপুর অপূর্ণ যৌবন,
ভাগের চাষে মাঠ ভরেছেন কবিগুরু,
আত্মরতির শেষ ঠিকানা কলম হাতেই,
শেষের দিকেই আজ কবিতার যাত্রা শুরু।


স্তব্ধ হও, প্রানকামনায় জন্ম ছুঁই,
মায়ায় যেন চোখের ধাঁধাঁ শুন্য উঠান,
সহজ সরল মুখের কোণে রক্তলেখা,
ঘরের কোনের সাপের সাথেই নিষিক্ত প্রান।


মনখারাপটা নিজেই সুখী হৃদয়মাঝে,
তুই খানিকটা আরো না হয় উজিয়ে গেলি,
বাদল শেষের গানের কলি ঠোঁটে বেঁধে -
প্রানের সখী, তুই এতদিন কোথায় ছিলি?