বাড়ির সামনের প্রশস্ত রাস্তার ওপারেই একটা ফুলের গাছ,
হয়ত চিনতে চাইছি না এই সময়ে,
শেষ বিকেলের দমকা বাতাস নাড়িয়ে দিচ্ছে সব পাতা,
সব কবিতার সব পাতা উড়ছে দারুন সঙ্গোপনে,
নগরজীবনে এখন গাঁ-গঞ্জের শিমুল তুলো উড়ে বেড়াচ্ছে,
হাত বাড়াতে চাইছি না এই সময়।
কলম সরিয়ে রাখছি দারুন আক্রোশে,
একটা তলোয়ার পেলে জুতসই একটা কবিতা লেখা যেত।
সেইদিনের অপেক্ষায় গুনে যাচ্ছি;
     এক একটা পাতা ঝরে যাচ্ছে ফুলগাছটা থেকে।
হয়ত শেষেও একটা ফুল বা একটা পাতা রয়ে যাবে।
সব শুন্য হয়ে গেলেও জানব, গাছটা আছে; যেমন ছিল।