এখানে এক নাচঘর ছিল,
আর নাচঘর ছিল যখন বাঈজী তো ছিলই,
ধরে নাও এক অসমাপ্ত গল্পের শুরুটা এভাবেই জম্পেশ হয়।


তারপর আর কি?
অবধারিত ভাবেই এসে পড়ে সুরা, বেলোয়ারী কাঁচের ঝিলিক;
নেশাগ্রস্ত আভিজাত্য।


আরে এভাবে নয়; শুধরে দিতে চায় সম্পাদক,
পাবলিক খাবে না; আরো কিছুটা মননশীল, সামান্য রগরগে,
কাউকে না কাউকে তো সতীচরিত্র উপহার দাও।  


আমি বাসি বেলফুল সরিয়ে দেখলাম,
একটা খাগের কলম; তখনও নিবটা ভোঁতা হয়ে যায় নি,
রংচটা কার্পেটে বস্তুত দন্ডপ্রাপ্তর মত অবস্থান করছে।
আমি তুলে নিলাম; আভিজাত্য হারিয়ে।


বাঈজীরাও কবিতা লিখত?