প্রগতির পথে ছুটে চলে মানব
অহিংসার দুর্দমতায়
অগ্নিস্ফুলিঙ্গ হয়ে ফেটে পড়বে যেদিন,
যেদিন শতনরীর উচ্ছল আকুলতায়
রুদ্রবসন্তের প্রতিচ্ছবি হয়ে ঝড়ে পরবে যেদিন –
উপপ্লবের দন্দদ্বিধার ফাঁদে পা দেবে না নীতিগর্ভ সূক্তির মালিকা,
যেদিন শালপ্রাংশু মানব চিদমৃত পান করে হবে আনন্দোচ্ছল,
যেদিন কুসংস্কারের কঠোর অক্ষবনের ফাঁদ
হতে উত্থিত হবে নকিব বালার্ক।
সেদিনের কি হবে আগমন?
ভগবন্!


যেদিন ঝরবে না ধরনীর বঙ্গের বধূঁর নয়ান-আসার,
যেদিন হবে অবসান বিশ্বের সুমহাযুদ্ধের লাঞ্ছিত সুধাংশুর,
যেদিন পৃত্থিরুপী যাজ্ঞসেনীর বিকট বিশাল দম্ভোলী থাকবে অনির্বান,
যেদিন দেবে না দেখা হিংসা-ক্রোধের প্রতিরুপ হয়ে দুরন্ত অররু,
বিভৎস ভয়ংকর খর্পর আর শোনিতাক্ত হ্রদপিন্ডের -
কন্দক দ্বারা উৎপন্ন অঙ্গত্রান
করি পরিধান –
যেদিন আর লড়বে না মানুষ!
হায়!
সেদিনের কি হবে আগমন?
ভগবন্!