অখন্ড নিঃস্তব্দতা আর কালো কালো আঁধারের স্তূপ
আর কিছু পাখি
সারাদিন খুঁটে খুঁটে নেয়া রোজকার অ-মানুষিক জীবনপাত
আর সন্ধ্যে নেমে এলে নিঝুম হতে থাকে দিন।
ওরাও বায়বীয় জৈবিক জীবন সমাপনান্তে –
আশ্রয় নেয় গাছের ডালে, কোটরে।
রক্তলাল মিহিরের আকাশের দিকচক্রবালে মুখ গুঁজে দেবার ইশারা ওদের –
ক্ষান্ত করে দেয় স্বয়ংক্রিয় ভাবেই।
আবার ওরা সূর্যদয়ের অপেক্ষায় –
ওরা জানে সূর্যদয় হবেই,
ওরা জানে কাল খাবার খুঁজে পাবেই
ওরা জানে ওদের নীড় ভরে উঠবে ছানাপোনায়
ওরা চোখ বোজে নিশ্চিন্তে।


আমি শুধু নিকষ অন্ধকারে ওদের ডানা ঝাপটানোর শব্দ শুনি।