এক পায়ে দাঁড়িয়ে
তাও দেয় মাড়িয়ে
ঘেমে নেয়ে একশা
কেউ করে বচসা ।
রড ধরে ঝুলছি
মাঝে মাঝে ঢুলছি
নাকে আসে গন্ধ
মোটেও না মন্দ ।
মোর পাশে যুবতি
হাত কাটা কুর্তি
বেজে গেল ঘন্টা
উঠে তিন ষন্ডা ।
ডাঁয়ে বাঁয়ে সবদিকে
ঘিরে ধরে যুবতিকে
শুরু করে উৎপাত
শরীরেতে চলে হাত ।
মুখে বুলি অশ্লীল
যাত্রী সব সুশীল
বিরক্ত যুবতি শেষে
লাথি মারে মাঝদেশে ।
কষে চড় মারাতে
শুয়ে পড়ে মেঝেতে
অন্য দুই ষন্ডা
ঘুষি খেয়ে ঠান্ডা ।
চালক আদেশ পায়
থামল বাস থানায়
যুবতি নামল শেষে
স্যলুট মারে পুলিশে ।
জানতে চায় সকলে
যুবতিটি কে আসলে
উত্তর এল শব্দভেদী
আমিই সেই কিরণবেদী ।


* ভারতের মহিলা সমাজে বিখ্যাত মহিলা পুলিশ অফিসার (প্রাক্তন) কিরণ বেদী আজও রয়ে গেছেন সাহস ও শৌর্যের প্রতীক হয়ে । তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েই আজকের নিবেদন ।