মাঝেমধ্যে মাটির  আলমিরায় সাজিয়ে রাখার দৃশ্যগুলো ডীপফ্রিজ থেকে নেমে আসে। আর তীব্র মনখারাপেরা খোঁজতে থাকে অদৃশ্য প্রস্থাবগুলো।

তাহলে— মৃত্যুই কি ছায়ার পাঁজরে ভেঙ্গে ফেলা সেই দেওয়াল ? যেখানে ব্যাক্তিগত কিছু প্রশ্ন ক্ষয় হয় বারবার। জনম জনম জ্বলে যাওয়া ক্লান্ত সূর্য— নিভে যেতে যেতে তার দশআঙুলে তুলে দেয় বিকেলমাখা কিছু মায়া। যে মায়া মেখে পাথরের ঠোঁটে ওঠে— বুকচিনচিন সুর। আর বোবা চোখে বার বার পিছলে পড়ে প্রিয় সব মুখ।এভাবে একদিন চলে যাওয়া পথে নেমে আসে কারেন্টের জল। যে জল ভিজিয়ে দেয় অন্ধকার। যে জল অন্ধকার দেহে সাজিয়ে রাখে বিবিধ তাপমাত্রা।

এরপর— বৃন্তের শক্ত বন্ধন ছিঁড়ে যে বোঁটা— বৃষ্টির স্রোতে গড়াতে গড়াতে ছুটে যাবে বলে প্রস্তুত হয় গর্তের মুখে। সে গর্তে— ছায়ারা করে প্রতিরোধ।যে প্রতিরোধে আমরা আবার পড়ে নিই  আরও একবার ; স্বল্পমেয়াদি টেনেন্সি এগ্রিমেন্ট।

০৫/০৪/২০১৭