===========================
দু’চোখে স্বপ্ন রঙিন, চিনি কিংবা লবণ দেখতে
প্রায় একই কিন্তু সোনাই সোগাহা পাথর্ক্যটা
বড়ই অদ্ভুত! ছিপী বন্ধ বোতলই জানে?
আর এ দেখি মিছিল আর মিছিল- বিপ্লবী কিংবা
কবির পাথর্ক্য নাকি সকল প্রকৃতির রঙই বুঝে-
অথচ ভাব, জ্ঞান, আদব,কায়দা, চলাফিরা
জেনো শূন্য মেঘে ঘোড়া দৌড়! আহা কি দৌড়!


পুষ্ঠির অভাবে সিংহ শুধু দুর্বল; তবুও সোনা চাঁনের
বাণী- ‘‘কায়লা ধুলে নাকি মায়লা যায় না’’- কারণ-
ঐ যে পাথর্ক্যের ঘাট; ঐখানেই আছে না কি!
হু ঠিকই কছে গো-বেচেরা ‘বিপ্লবী কিংবা কবি’
হতে নাকি বুকের পাঠা লাগে! পাঠা! বুঝুন দেখি-
আবারও গাছের তলায় পাথর্ক্যটা হুমু গুড় দাঁড়ায়-
গঙ্গাতুলা ঢেউ, যা এখানে আমিও বুকের পাঠাই।


১১ পৌষ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ২৬ ডিসেম্বর ১৯
-----------------------------------------------
রম্যরচনাঃ