হাসিটার রঙ মধ্যদুপুর, কান্না মধুময় রাত-
উচ্ছলে উঠে প্রণয়ের জোয়ার- ভাটার দীর্ঘশ্বাস!
যেনো না ফেরের কথা মালার অশ্রুজল-
তবুও হাসি স্বপ্ন ভরা ঘুমের রাত- যাহা আগে
এমন করে ভাবা হয়নি- স্বপ্নতে হয় রোজ রোজ;


বেদনা বড় সুখের খেলা, খেলতে হয় সময় অসময়-
নদীর রূপ যেনো ঢেউতরঙ্গের বহুরুপী- বুকের মধ্যে
আলপিন ডুকেছে, দিবালোকে তাতে তার কি আসে যায়-
গোলমাল হয়েছে কৃষ্ণচুড়ার উঠান- তাতে কি আমার
ফসল নষ্ট হয়েছে- ফসল ডোলের মধ্যে দোল খায়!


অতঃপর সব জল শুকিয়ে যাচ্ছে বালুচর ছল ছল
আমার হাসি আমারী থাক, শুন্য আকাশ মেঘ দোদুল
বাতাস তার পৃথিবীতে সুগন্ধী বইতে থাক- স্বপ্নমাঝি
বাইতে থাকি এ ধরনির পর- জলগুলো ঝর্ণাধারা, চোখ
বুক, পাঁজর বন্যায় শুধু উজার করে থাক শ্রাবণের হাসি।


১৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ২৯ নভেম্বর ২০
---------------------------------------