চারিদিকে এত রক্ত! এত রক্ত! জমিন আর চুষে নিতে পারছে না!


রক্তের দাগ গুলোকে ময়লা ধুলো ,আর কত দিবে ঢেকে?
সমস্ত রক্ত একদিন বেরিয়ে আসবে ,জমিনের জমানো বুক থেকে।
অগ্ন্যুৎপাতের উত্তপ্ত, জ্বলন্ত লাভার মত।
লাল,টকটকে লাল! রক্তেরা ঢেকে দিবে, অত্যাচারীর জনপদ যত।
গভীরে, আরো গভীরে। গভীর থেকে আরো তলহীন গভীরে।
চিত্কার করার সুযোগও পাবে না। উত্তপ্ত লাল রক্ত ঢুকবে ,ওদের সর্বাঙ্গ চিরে চিরে।
রক্তই রক্তের প্রতিশোধ নিবে ,ভয়ংকর,নির্মম সে প্রতিশোধ।
রক্ত দেখে আজি যত পারো চিত্কার, উল্লাস করে নাও, ওহে নির্বোধ।
কাল সুযোগ পাবে কিনা সন্দেহ জাগে ঢের।
শুনতে পাচ্ছি শব্দ সেই মহাগুন্জনের।
ছড়ানো ছিটানো বিচ্ছিন্ন রক্তেরা, জড়ো হচ্ছে জমিনের অভ্যন্তরে, অন্ধকারে।
ভেঙে চুরে বেরিয়ে আসবে প্রতিশোধের তরে, যেকোনো প্রহরে।
হে রক্ত পিপাসুর দল! যত পারো রক্ত ঝরাও,ফিনকি দিয়ে, শক্তির জোরে।
শীঘ্রই,রক্তের বন্যায় রক্ত পিপাসা মিটবে তোদের চিরতরে।


ওহে পাষণ্ড! টকটকে রক্তে,যত পারো রাঙ্গিয়ে নাও তোমাদের ঘাতক হাত।
শীঘ্রই অভিধানে লেখা হবে এক নতুন শব্দ, 'রক্ত্যুৎপাত '।