খুব করে চাওয়া হয়নি হয়তো,
অসংখ্যবার সন্তোষ মেলেনি বলে!
চাইলে তো পাবার আশঙ্কা থেকে যেত-
মৃত শো-কেস এ মরচে ধরা চামচটাও  ফিরে পেত সজীবতা!
ফ্রিজারে মাইনাস ফিফটিন ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায়,
প্রকৃতির আধিভৌতিক রূপে ইচ্ছেগুলো জমাট বাঁধে!
বোকা চাঁদের আলোয় তা গলেও যায়!
আমি শুধু এর কারণ খুঁজি;
হতাশ হই,কিন্তু বুক চাপড়ে আবার খুঁজে যাই!
কেন এমন হলো,কতখানি জুড়ে এমন হলো?
জানতে এসো না,ভাঙ্গাতেও এসো না!
ভাঙ্গা পথটা ভাঙ্গুক না;ভেঙ্গে ভেঙ্গে পথ গড়ুক!
অপেক্ষার সীমানা পেরিয়ে উপেক্ষার হাত ধরুক!
কিন্তু আবারো ইচ্ছেগুলোর নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে!
হাঁপাচ্ছে-শুধুই হাঁপাচ্ছে!
বারণ করছি তো আমার নিঃশ্বাস শুষে নিচ্ছে!
নাহ,এভাবে জীবন চলে না,
জীবনটা বুঝি চলে হেলিকপ্টার
নয়তো রকেটের মতোন!
ফাঁকা আকাশে উড়ালে,মহাশূন্যে ভাসালে,
অবশেষে পাতালে নামালে;চালক ছাড়া!
এরপর দিক ভোলা পান্থ আমায় রাস্তা খুঁজে দিলো!
আমি চলি,উঠে দৌড়াই;আঁতকে উঠি,
সেদিনের খুব করে না চাওয়ার পিছু নেই!