স্বস্তি খুঁজতে প্রত্যহ বাতিগুলো পালাক্রমে জ্বলত!
কখনো ইচ্ছে করে কেউ বেশি জ্বলতো-
শক্তি ফুরোলে অপর বাতির সঞ্চিত শক্তি জেগে উঠতো-
ক্ষণকালের আবদ্ধ সময়ে অন্ধকারে আলোর তেষ্টা মিটতো!
হঠাৎ কোনো বাতি খুব উজ্জ্বলে আলোতে প্রাণ ভরালো-
লোকে দেখে বললো,ধুর অত আলোতে রং পাল্টাবে না ধুলো!
এভাবে বাকি বাতিগুলো সভ্যতা চিনে চিনে জ্বলার শপথ নিলো!


বাস্তবতা দেখালো -
এরা খানাখন্দ রাস্তার সঙ্গী মধ্যবিত্ত ঘরটার বাতি ছিলো!