বেশ তো দেখি নক্ষত্রের ভরাডুবি-
ভস্মীভূত পাহাড়ের ধ্বসে পড়া দেখি,
এসবই এখন ভালো লাগে-
ভালো লাগে দুঃখের জয়মাল্য গলায় ডোবা নীল পুকুর দেখতে!


নিরবতার চুক্তিবদ্ধে মন্থর হলো আত্নার দেউলিয়াত্ব!
নিয়ম করে হাপিত্যেশ এ সুখ খুঁজে পায়
নিঃশ্বাস!


পরিচিত হই ভালো না থাকার সর্ব স্তরের পদবিতে!
পরিচ্ছন্ন হই দূষিত আঁধারের  অভিশপ্ত চাদর গায়ে ঢেকে!
উপায়হীন চেয়ে চেয়ে দেখে অভ্যস্ত হতে থাকে সব!
এদিকে নিয়ম করে কপাট খুলে দেয় আবেগের দরজা-
স্বাভাবিক জীবন অস্বাভাবিক হয়ে গেলো নিমিষে!
ক্যামনে বোঝাই মন কে-
ইচ্ছের সমাধিতে নোনাজল যত ক্ষোভেই দগ্ধ হয় শেষে!
কেন আবার আত্নহুতির সাথে একাত্নতা করে জীবনকে করি নিচু?
অথচ ভাবনায় আসে না,নিরুত্তর সমাধি তো বলবেই না কিছু!