ঝাঁপা বাওড়ে জোয়ার ভাটায়
নাও চালাতো বাঘা মাঝি যখন
জীবনে সে 'ডর' করিনি কভু।
আজসে বাঁওড় ঘুমিয়ে গেছে
জোয়ার ভাটা নেই
তবুও বাঘা দাড়টেনে যায়
সুখের ছোঁয়া লাগবে ঘরে তাই।
হঠাৎ একদিন বৃদ্ধ কালে
অনেক লোকে নাওয়ে উঠে
তোড়ে চালাও নাওযে বাঘা
তাড়া আছে আজ যে মোদের,
কবির আসর বসবে আজি
রাজগন্জ্ঞ স্কুলের ঐ মাঠে।
বাঘা ভাবে যৌবনেতো....
কেউ বলেনি এমন তাড়া
কোন কুলে আজ ভিড়াবো তরী
আমি যে আজ দিশেহারা।
হঠাৎ নাওয়ের মধ্য হতে
ড.সাত্তার,বললো আমায় ডেকে
বাঘা তোমার যৌবনেরই স্বরূপ দেখাও
নাও ভিড়িয়ে পারে।
বাঘা বলে অট্ট হাঁসি হেঁসে
যৌবনেরই সব খমতা,
সংসারের হালটি ধরে
আজ যে গেছে নুয়ে।
তবু আমি বাঘা মাঝি
নাওযে বেয়ে সময় মত পারে দিব তুলে
তোমরা কবির আসরে নেবে আমায় সঙ্গি করে?
যাদের লেখা বই পড়েছি
তাদের দেখবো দুচোখ ভ'রে।
                         #######