ফিরেনি সেই আলো,কতোবার অন্ধকারে
অকস্মাৎ
দ্বিখামে চাঁদশূন্য বুক নীলাম্বরে লিখেছে
আকুতি
কিছু উল্কার শিখা ছুঁয়ে রাজ্যের মনিহারী
পথে
প্রাণের প্রতীমা সাম্পানের সুর-শব্দে
অমীমাংসিত।
উজ্জলিনী তোমাকে গঙ্গার চূড়ায়,বৃ্ষ্টির
খোঁপায়
দাঁড়িয়ে খুঁজতে খুঁজতে, ছয় শত ছয়টি প্রহরে
আনুগত্য বন্দনায় আগ্রহতায়,উপমায়,
গভীরে, সম্মুখে, শিরা, উপশিরায়
হুতাসে ডুবেছি সাগরীকার প্রলয়ে-----
তপ্ত তাপসী জাপটে কেড়েছে বাঁধিত
দীশা!
স্বাগতীকা, মরচেপড়া অনামিকায় শত
চিহ্ন
বির্সজনে আবিস্কৃত করেছে ঝরার অপরাহ্ন।
বর্ষাময়ী এমনতো নয়,রংময়ী গোধূলিতে
উত্তরী পুবালীরা পাখা মেলে দখিনে
পশ্চিমে উড়তো।
ধ্রুব সন্ধ্যায় শিউলীর টানে পরষ্পর উঠোনে
এলোকেশের মূছর্নায় উদযাপনের ঘন ঘ্রাণে
ভরে উঠতো অন্তমিল, অমৃতার পূর্তিতে।
এ য্যানো নেই,কিছুই নেই এখন, জীর্ণরুদ্ধ
আশাতে
মুষ্ঠিতে শুধু ফুটে ওঠে মৃত্যু সঙ্গমে স্মৃতিময়
প্রাত।


রচনাকাল-২০-০৮-২০১৫।