হাসির কথা বলবো কী তাই, হেসেই কুটকুটি
হাবলি দিদি বেচতো হাটে, নানান জড়িবুটি
ওঁর ই অনেক পোষ্য ছিলো,
পায়রা ছিলো অনেক
বিড়ালছানা, মুরগীছানা এমন অনেক যতেক।


গাধার পিঠে বোঁচকা বেঁধে,
যেত অনেক দূর
পথের কুকুর সঙ্গে নিত
করতো যে ঘুরঘুর
হেলেদুলে দুলকি চালে নাচতে নাচতে যেত
নাম না জানা অচেনা পথে কী- আনন্দই না পেত।


আমবন জামবন বাঁশঝাড় কত-পথ পেড়িয়ে
করতো পাকা সড়ক,
তার পরেই তো রূপনগরের দীঘি
সেখানেই তো, বসতো চড়ক মেলা
হতো লাঠি খেলা
এমনই চৈত্রী শেষে সন্ধ্যের আগে
বসতো গাজন মেলা।


কতও ক্লান্তির স্পষ্ট রেখা উঠতো ফুটে হাবলি দিদির মুখে
হাবলি দিদি চির শয্যায় ঘুম ভাঙলো না দুঃখে।