স্বদেশের কঙ্কালসার দ্বিপ্রহরকে
অবচেতনের ভেতর লুকিয়ে রেখেছিলাম,
তারা নীরবতা খেয়েই বেঁচে-বর্তে চলছিলো,
কিন্তু নেতিবাচক শিরা-উপশিরার দখলে থাকা খবিস
বাড়িয়েই চলে
অশ্রু এবং ক্ষতির তীব্রতা।
উন্মুক্ত ভাস্কর্যের ইশারায়,
ফিসফিস করে দীর্ঘশ্বাস ফেলা নীরবতা
বিবর্ণ প্রতিবিম্বে তাদের অপকর্ম দেখে ফেলে;
কতগুলো স্বপ্নকে
ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায়,
কিছু পুড়ে যাওয়া এবং
কিছু আধপোড়া আত্মা
বুনো বাতাস ফুঁকতে থাকে
অবরুদ্ধ দেয়ালের গায়ে;
এদিকে আসমানী মুক্তির অপেক্ষায় থাকতে থাকতে
মানবতা ও মহত্ত্ব
আশ্রয় নেয় যাদুঘরে!