সেদিন সকালে মুখ গুঁজে তাকিয়েছিলো মেঘলা কুয়াশা,
হিমেল বাতাসে স্বামীরূপে চেয়েছিলো যে কুহেলিকা।
সেই হিমাদ্রী শিখরে দেয় উঁকি সূর্য পূর্ণ যৌবনের পথে…
গাছের ফাঁকে অবলোকনে কুজ্ঝটিকার চাদরে আবৃত পৃথিবীতে..
সদ্যজাত সূর্য গাছের পাতায়,
কুয়াশার সাথে মেতেছিল লুকোচুরি খেলায়…
ভাব জমেছিলো,ঘন  মেঘাচ্ছন্নতায় রবি কিরণের…
আবেগে জড়িয়ে ধরেছিলো ধূসর আকাশে কিরণমালার সাথে…
প্রেমে নিবেদনে বিভোর ধূম,কেড়ে নিয়েছিলো ঘুম শীতের প্রাতে..
প্রেম ভালোবাসা বাঁধন ছাড়া তপ্ত সূর্যে আবছায়া বিন্দু বিন্দু ঘামের ফোঁটা।
জলকণা অসহায় ভালোবাসায় বিনাশ পতিপ্রেমে তপ্ত নিবাস,
আমার হৃদয় জুড়ে কুয়াশা খুব আমার আবাস তোমার অন্তর,
বাঁচতে চাই গো তোমার কাছে যদিও ছিন্ন ভিন্ন মোর শরীর,
তোমার কাছেই প্রাণ সঁপেছি তোমার পরশেই আমি বিলীন।
অংশুমালী যেনো লজ্জিত প্রেয়সীর কাছে নির্বাক নিস্তব্ধ,
মেঘের আড়ালে মুখ লুকিয়ে অবগুন্ঠনে কুয়াশায় আচ্ছন্ন,
প্রেমিকার কাছে হয়েছে অপরাধী তাই ভানু আজ বিষন্ন।