সন্দেহ যখন প্রবল গাঢ় আত্ম বিশ্বাসে ডগমগ...
শেষ হাসিটা আমিই হাসবো বলতে গিয়েও হতে হয় স্তব্ধ।
মনের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে বাকরুদ্ধ অশ্রু,
বোবা মনের প্রাঙ্গণে লজ্জাবতীর ছোট্ট গাছ ছুঁইতেই মৃত্যু।
কিছু না বলা কথা থেকে যায় অসমাপ্ত গোলপোস্টের পিলারে,
গোলের নেটে ধরা দেয় অক্ষমতা,বাস্প হয়ে ইচ্ছে গুলো বাতাসে উড়ে।
কপাল দোষের ভাগীদার মন...
ভাগ্য অনন্য বিচিত্র ঈশ্বরের পরিকল্পনায়..
থাক না লক্ষ্য অসীম দূরে কোনো ঠিকানায়…..
তবুও মন….
একবার ছুঁতে চায়.....
সবার অলক্ষ্যে অভিলাষায় স্পর্শে মন বার বার টুপ টুপ করে ঘামবিন্দু জমে।
প্রতিটি মুহূর্তে ভাঙে গড়ে আশাস্বপ্ন গড়িয়ে যায় আশানদীর দুই পারে...
মৃদু ঢেউয়ের কল্পনা ফিরে আসে গভীর রাতে দুই তীর ছুঁয়ে।
সামর্থ অসামর্থতার দ্বন্দে মনকেমনের ঘরের জোরালো ঝড়ে...
প্রবল ভাবে আন্দোলিত হয় জীবনের কোন এক লগ্নে।
মিঠা আতরের গন্ধে সুবাস ছড়ায় আহ্লাদিত সুখ স্বপ্ন,
বেজে উঠে মন তরঙ্গে পারবো আমিই পারবো শব্দ...
জিদ্দি মন ছাড়ে না হাল কর্মদক্ষতার চাষে ফসল তোলে।
দুঃখ কষ্টের বীজে অভিমানের সিঁড়ি বেয়ে মনের ছাদে,
সাফল্যের শেষ হাসিটাই জীবনের নেটে জড়িয়ে থাকে...
ভবিষ্যতের পান্থনিবাসে।