আমরার ছোট্ট গ্রামো আছিল সুন্দর ১০০টা ঘর,
হিকানো আছিল রাইয়তের ১০০ পরিবার।
বাংলাদেশর ১০০ গ্রামর মাজো উৎকৃষ্ট নরপুর,
জমিদারি প্রথাত ১০০ বছরর রাজত্বে ভরপুর।


চাইরদিকে আছিল সবুজ ধানের অপরূপ ক্ষেত,
ইতার মাজেও খেলতো আমরার ছোট্ট অনিকেত।
লুকাচুরি খেলিয়া আমরা ধানের শিষ্ ভাঙতাম,
বাবার হাতো ডাণ্ডা খাইয়া ঘরর কোনাত বইতাম।


বৃষ্টি দিলে ক্ষেতর মাজে এক হাটু পানী হইতো,
সবুজে সবুজ ধানের মাজো চেং পুঠীও থাকতো।
পেকে কাদায় লুতুরপুতুর মাছর লগে খেলতাম,
ইলাও জীবন পার করিয়া ভারতবাসী হইলাম।


দুখর কথা কিতা কইতাম হিন্দি ভাষা শিখলাম,
বাংলারে ভুলিয়া কইরা তুচ্ছ হিন্দি গানও গাইলাম।
মুখো অখন আমার হিন্দি ভাষা অনর্গল কইরাম,
ইতাও অখন মাতৃভাষা বাপদাদার বাংলা ছাড়লাম্।


ইলাও আমরা প্রমান করলাম বাংলাদেশী নায়..
ভারতবাসী হইয়া যেখানো যাও কেউ ধরতো নায়।
ছবি কথা কওয়ার ১০০তম পর্ব ত সিলেটিতে লেখলাম্,
মনর কথা মনো আছিল আপনারারে জানাইলাম।