আফসোস! বড় আফসোস!
ওরে কুলাঙ্গার নরাধম নর পিশাচের দল
আর কত রাজিব রাকিবদের হত্যা করবি বল
চোরের দায়ে মিথ্যে ছলে মিটাস তোর কোন প্রতিহিংসার ঝাল!
তৃপ্ত খাবার দে ওদের
আমি কথা দিলাম, আমি ওদের জামিনদার-
ওরা আর চুরির পথে হাঁটবেনা।
ওদের কি নাই সাধ; পরিচ্ছন্ন পোশাক পরিচ্ছদের?
ওদের কি করে গালি দিস চোরের বাচ্চা চোর!
তুই তো বড় হারামজাদা, বড় অফিসের বড় চোর
তুই ইবলিশ তুই সমাজের অবক্ষয়।
ওদের কি নাই অধিকার;
তোর সন্তানের সাথে একই বেঞ্চে বসবার
সুশিক্ষিত হয়ে সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার।
শুধু তোরা কেনো-
তোর কম্প্রেসর মেশিনের প্রতিটি পার্টসের চাই মৃত্যুদন্ড
তার আগে রিমান্ড;
তদ্রপ তোদেরও পায়ূ পথে নিপেল নজেল ফিট করে হাওয়া।
মৃত্যুদন্ড জরুরি সেই সুপারি গাছ, দড়ি, লাঠি, নাগরার
ওরা কেনো থামলোনা, কেনো বাধা দিলোনা-
কেনো বললোনা; আমরা ব্যবহৃত হবোনা মানব শিশুর কোন অকল্যাণে
কেনো পাল্টা আঘাত করলোনা নির্যাতনকারীদের,
আর যারা সারিবদ্ধ নির্বাক দাঁড়িয়ে উপভোগ করছিলো নিলজ্জ ঘটনা।


বৃহস্পতিবার
২১ শ্রাবণ, ১৪২২
০৬ আগষ্ট, ২০১৫
২০ শাওয়াল, ১৪৩৬


ভালুকা, ময়মনসিংহ