এক যে আছে  কবিতা বুড়ো
ট্যাংরাতে তার বাড়ি।
মাথায় তার বিশাল টাক
ফ্রেঞ্চকাট তার দাড়ি।
জোর করে ভাই কবিতা পড়ায়
ফেসবুকের সব ফ্রেন্ডদের।
কয়েকটা তার বোঝা গেলেও
বেশিরভাগ তার ধন্দের।  
কি লেখে ছাইপাঁশ সে
লাগেনা ভালো মোটে।
তবুও তোমায় পড়তে হবে
লাইক দিতে নেটে।
কবিতা গুলো দেয় ঠুসে
ফেসবুক  আর ম্যাসেঞ্জারে।
কমেন্ট তোমায় দিতেই হবে
তাহোক সেটা না পড়ে।
কেউ মানেনা আপনি কবি
কবিতা লেখার শখ।
কাব্য সভায় জুড়ে বসে
হংস মধ্যে বক।
তবুও তোমায় পড়তে হবে
শুনতে হবে  কবিতা।
ট্যাংরার সেই কবিতা বুড়োর
হরেক রকম ভনিতা।
কলম দিয়েও কেন যে এমন
যন্ত্রণা দেয় ভারি।
রাস্তা একটা খোলা আছে
করতে পারো আড়ি।
সেদিন হঠাৎ দেখতে পেলাম
তার কবিতার শেষে।
টিপ্পনী এক রয়েছে লেখা
একটি হাসির ফেসে।
কবিতা আমার যন্ত্রণা দেয়
এ ছিলনা  জানা।
আজকে থেকে আমার কবিতা
সবার পড়া মানা।