ফুল-প্রেমী ছিলে ;
কখন যে বৃক্ষ-প্রেমী হয়ে পক্ষী-প্রেমী...
তুমি তো দেখছি তুমিই
আর আমি- দ্বীপবাসিনী  থেকে বন্দিনী!


বাগানে ফুল গাছ এখন নেই ;
তার ধারে যেসব চারাগাছ লাগিয়েছিলে
সেসব চারা এখন বৃক্ষ ;
ছায়া ফেলছে পেস্তা-গ্রীণ বাড়ির দেয়ালে ।
বিকেল হ’লে পাখিদের ভিড়, রাত-যাপন...
তুমি তো বেশ-   সবুজ-সন্ধানী !  
কত বললাম- ডালগুলোতে কিছু ছাঁট দাও...
তুমি তো দেখছোই না ;
পাখিতে বিষ্ঠা লেপ্টে দিচ্ছে দেয়ালে!
তোমার খুড়তুতো শালী- এক আর্কিটেক্ট ;
সেবার এসে নাকে রুমাল দিলে;
দেয়াল দেখে মস্করা করলে- টেক্সার্ড-পেইণ্ট!
তুমি দিব্বি বলে দিলে- ছাড়ো ওসব
বৃষ্টি ধুয়ে দেবে...
আমি ছাড়বার কিচ্ছু পেলাম না-
দেখলাম-


বিষ্ঠা- চন্দন হ’ল কি না...

(রচনাকালঃ ০৭-০২-১০১৮ ।)





.