গায়ের জোর দেখাবে বলবান
চক্রবালে হুমড়ি খায় মুক্তির সোপান---
একথাটি নেই জানা কার---
তাই বলে কী পায়ে ঠেলে দেবে ''হেগে''র বিচার?


ছিল না  তবু কিছুই অবাক হওয়ার!
জগতে চলছে ধর্মের ষাঁড়,অনিবার!!
কিন্তু আমায় অবাক করে বুদ্ধিজীবির নির্বিকার
চীন, তোমার আছে কী অধিকার?
পদানত কেন তবে ফিলিপিন্সের সার্বভৌমিকতার।


এ এক আশ্চর্য বিস্ময়!
দেশে-নেতার কানের পর্দা বর্মে ঢেকে যায়!!
চীনের বেলায়!
সত্য বচন কেঁদে বেড়ায়: রাস্তায়, রাস্তায়!!


শুনেছি অনেক সাম্রাজ্যবাদের কথা
কমিউনিস্টের  মুখে মুখে;দেখেছি অনেক
পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে নেংটির নাচন রাজপথে
কেন তবে করবে না চিৎকার ন্যায়ের পক্ষে?
অবরুদ্ধ কেন তোমাদের কণ্ঠস্বর?
নামে না কেন মিছিল চীনের বিপক্ষে?
ওখানে কি দেখতে পাও জুজুর ভয়
ছাড় সব ভাঁওতাবাজি; গাও মানবতার জয়।
তা না হলে শুধু বাংলা নয় বিশ্ব থেকে হবে বিদায়!!


(অনৈতিকভাবে সাউথ চীন সাগরে চীনের দাদাগিরী এবং ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইবুনালের
আর্বিট্রেশান সিদ্ধান্তকে চীনের বুড়ো আঙ্গুল দেখানো উপলক্ষে লেখা কবিতাটি)