যতবার লিখি পাতা জুড়ে।
শব্দগুলির মাঝে ,ওপরে, নীচে,
চারদিকে রয়ে যায় প্রচুর প্রচুর শূণ্যস্থান।
হতচ্ছাড়া অক্ষরগুলোও ফাঁকে ভর্তি।
পাতার এপ্রান্ত হতে ওপ্রান্ত ভরে ফেললেও,
অক্ষরের পর অক্ষর
অর্থহীন ভাবে জুড়ে গেলেও
মুক্তি নেই।
তাই কাল দোয়াতটাকেই
উল্টে দিলাম পাতায়।
পাতাটাকে ফেলেও দিয়েছি আস্তাকুঁড়ে।
ভয় হয় তবু।
কেউ না আবার
সাদা রঙে লিখতে বসে।