চিরচেনা সেই পল্লী পথে,
যখন আমি যাই!
পথের ধারের সেই কুঁড়ে ঘর,
দেখতে নাহি পাই।
পথের শেষে নদীর পাড়ে,
ছিল ছোট্ট একটা বন;
রাখাল ছেলে বাঁশি বাজিয়ে
গো-মহিষ চড়াত সারাক্ষণ।
সেই সেখানে এখন দেখি কারখানা,
কালো ধোঁয়া,বর্জ্য দেয় পরিবেশকে হানা।
কিছু দূর পরের সেই খেলার মাঠ খানি
বিল্ডিং এ জড়োসড়ো, ডেভেলপারস এর রাণী।
কি লাভ বলো, এসব বলে;
ভাববে,বলছি সব মিছু,
আরো অনেক বদলে গেছে
বলিনি অনেক কিছু।
আমার সেই পল্লী দেখে!
নিজেই চমকে যাই;
হারিয়ে গেছে পল্লীর গল্প
এখন কোথায় বলো পাই?
নগরায়নের এই শহরে
আছে নানা রকম দূষণ;
বাড়ছে ব্যাধি, দিন-দিনেদিনে
বেঁচে থাকায় কষ্ট ভীষণ।