হৃৎযন্ত্রের দুর্বল অবয়ব উন্মুক্ত করেছি—
মৃত্যুপট স্বহস্তে এঁকে দাও সুনিপূণ কারুকাজে


নিঃশেষ বিষাদের সিম্ফনীতে কখনো ছোঁয়া দিওনা—
নাহলে যে বিস্মৃতির তীক্ষ্ন বর্শা জং ধরে বিকল হয়ে যাবে


পদচিহ্নের উপরিভাগে স্থাপিত যত কামনা আশ্রীতা ছিলো—
তা আজ সবটুকুই মৃত্তিকায় অবলীলায় সমর্পিত হয়েছে


উদাস দুপুরে অগ্রহায়ণ ঠিকই পরিচয় দিচ্ছে তার আপন সূচিপত্র খুলে—
নিরেট যত চিত্তের চাক্ষুস বাস্তবতা আছে কেবল তারাই পরিচয় লুকাচ্ছে


শেষ দ্রষ্টব্যে অঙ্কিত লাইনগুলো এখনও অবধি বেঁজে উঠে—
জানি, সমাধির প্রাচীর ভেঙ্গে পৌঁছে যাবে এই পিন্ডও একদিন শেষের লাইনগুলোতে
▪     ▪     ▪


রচনাকাল …
28:Nov:2013
01:10:PM