অবিচ্ছিন্নতায় বিনিদ্র বিরাত,
পাড়ি দেওয়া কাল বহু ক্ষণ ধরে;
ধূমিকার নীরব আস্তরণে গুটিয়ে যাওয়া,
অসংখ্য স্বপ্নের বহর।


অস্পর্শী অক্ষিতে নেই,
বিশালতার কোন আগমন পদধ্বনি;
মরীচিকার গুঞ্জন শ্রবণ হয়,
অসংখ্য মহীরূহের শুষ্ক শেকড় ফেঁটে।


অভিযাত্রায় সাম্পানের মাস্তুলে,
অণু কণাও আশ্রয় আশ্রীত নেই;
পোড়া দৃষ্টির বিবর্ণ পাতায়ও নেই,
গন্তব্যের সূষম চিত্র পত্র।


সুদূরে পরিত্যক্ত  নীল কাব্যে,
জীর্ণশীর্ণ পদাঙ্কের দামামা বাঁজে;
নোঙর তখনও ধ্যান মগ্ন হয়নি,
তপস্যায় বালির বক্ষ চিড়ে।


ফেরারীর আপাদমস্তকে জ্বলছে,
নিশ্ছিদ্র প্রত্যাশার টিমটিমে প্রদীপ;
মুহূর্ত পেরিয়ে খুন হবে প্রতীক্ষার আবাসস্থল,
আর স্পন্দন শাণীত হবে নতুন ভোর জিইয়ে রাখার।
▪     ▪     ▪


রচনাকাল…
2014·Mar·15
বড়ছড়া, দরিয়ানগর, হিমছড়ি, কক্ִসবাজার।
3·00·pm