চৈত্রের নিদারুণ খরতাপ থেকে ঝরে পড়ে,
নিকষ একাকীত্বের যাবতীয় স্মৃতির বিস্মৃতি।


দুমড়ে যাওয়া দৃষ্টির তেপান্তর মোহনায়,
নেমে আসে তেজদীপ্ত তরঙ্গের উত্তাপ জলস্রোত।


মধাহ্ন প্রতিনিয়তই পাঠ করে পোড়ানোর নির্মম অধ্যায়,
দহনের নিথর অগণন পরিচ্ছেদে নিশ্চিহ্ন হয় দলছুট স্বপ্ন বহর।


এখানে ক্রমশই দুপুর ঘিরে আয়োজিত হয় মৃত্যুমঞ্চ,
কার্যকর হয় ফেলে আসা অসংখ্য ক্ষণের সুনিপুণ সৎকার।


সেভাবেই নিত্য দুপুর আসে আমার আত্মার শূণ্য উদ্যানে,
আর নীলাভ বেদনার উজ্জ্বল রশ্মিতে মরুময় করে বক্ষ থেকে হৃৎপিন্ড।


রচনাকাল-
2015.Mar.25_01.20 মধ্যাহ্ন।
চৌমুহনী, রামু, কক্ִসবাজার।