অনেক কিছুই বলার ছিলো
কত কিছুই জানার ছিলো
ছিলো চোখে চোখ রাখার
ছিলো গোধূলীতে হারিয়ে যাবার


হয়নিতো আজ বিকেলি কথন
হয়নিতো দেখা সুর্য পতন
সন্ধ্যা তারা হয়নি ছোঁয়া
সমুদ্র স্নানে হয়নি যাওয়া


প্রিয়তমা,
বলোনা তবে এ ক্যামন নীরবতা
বলোনা তবে এ ক্যামন শূণ্যতা
এত এত দূর কেনো দ্বিতয় প্রাণে
এত এত বিষাদ কেনো বিজন দু'মনে


তুমি জেনে নিয়ে রাত্রির কান্না
দাও মিশিয়ে আমার হৃদয় ঝর্ণা
বুঝতে একাকীর বিমর্ষতা এই শহরে
পারো যদি ছুঁয়ে যেও শূণ্যতার বহরে


রজনীর পাঁজরে দ্যাখো কি নিদারুণ বিচ্ছেদ
অক্ষির মণিতে আজ অস্পর্শের মর্মর ব্যবচ্ছেদ
প্রাঞ্জলহীনে বিবর্ণ নিশিতের ল্যাম্পপোষ্ট
মুছে গেছে উন্মুখ যত প্রত্যাশা অস্ফুট


রচনাকাল-
2015.Nov.13_01.40 রজনী।
খরুলিয়া, কক্ִসবাজার।