রাত্রির পানশালায় ধূমিকার নৃত্যায়ন,
বেজে তুলে ঝরা পাতার মাতাল নৈঃশব্দতা।


তুমি আস্ִলেই রাত্রিরা জড়ো হয়; যেনো পাটিসাপটার ভাঁজ,
ভোরেরা জাগ্রত নয় তবু বিনিদ্র রয় অপ্রস্ফুটিত প্রভাত।


স্বপ্নের অলিক অন্দরে হিম প্রলেপের খোয়াব,
কামনার স্পন্দন যেন শত আতশীর কাঁচ।


যামিনীর অতল গহ্বরে অচিন সমরের ধুলিঝড়,
ধরণীর পৃষ্ঠ খসে পড়ে মাতাল নৈঃশব্দতা চিরে।


বিরামহীন ইতিহাসের অনুচ্ছেদে সমাহিত হয় পাটিসাপটার মত কিছু রাত,
এবং নিটোল কবিতার বাইরে অমুদ্রিত অক্ষরে তুমি হারাও অতঃপর।


রচনাকাল-
2015.Feb.08_02.05 রজনী।
খরুলিয়া, কক্ִসবাজার।