তোমার তুলতুলে নাসিকার নাকফুলের ফুটা বেয়েই,
দ্রুত পায়ে ধেয়ে আসে আমার মৃত্যুদূত।


যখন উদভ্রান্ত চুলের খোপায় নেমে আসবে ফাগুন,
তখন তোমার নখদর্পনে চুপচাপ পেতে দিবো বুকের আগুন।


খোদ মৃত্যুদূতকেই ফিরিয়ে দিবো নিরংকুশ,
কেবল পরবর্তী হেমন্তের অপেক্ষায় নিদারুণ।


ততদিনে তোমার ঠোঁটের করতলে পুষিয়ে নিবো ঐতিহাসিক সন্ধি,
উদ্বাস্ত আমার শত যত প্রত্যাশা হয়ে উঠবে এভারগ্রীণ।


অতঃপর, তুমি জানতেও পারবেনা কিছুই এসব…


রচনাকাল-
2016.Feb.10_01.50 রজনী।
খরুলিয়া, কক্ִসবাজার।