সে আগন্তুকের শান্ত অনলে ভস্মের ছিলোনা প্রতিচ্ছবি,
সে অগ্নির নির্বিবাদ ছোবল নয়তো বিষাদের থাবা।
যে তমসার অতল গহ্বরে মিশে ছিলো অদৃশ্য অনুরাগ,
সেই আঁধারপুঞ্জীর জমাট বিদীর্ণে ফুঁটেছিলো ঐ অগ্নিশিখা।
তুমি নতুবা ফের আঁধার হয়ে যাও নির্মিশেষ,
হয়ে উঠো অপ্রাঞ্জল সভ্যতার সুনিপুণ আঁধার রমণী।
আর আমি হয়ে উঠি নিষ্প্রভ এক প্রখরহীন স্ফুলিঙ্গ,
হয়ে উঠি নিষ্প্রাণ রুক্ষ অক্ষির বিবর্ণ মরুচর।
অতঃপর সন্তর্পণে নিভে যাক জ্বলন্ত সে অনলস্তুপ,
যে অগ্নির তোপে মিশে ছিলো সীমাহীন এক চাওয়ার উত্তাপ।
রচনাকাল-
2016.Feb.06_11.50 রাত্রি।
খরুলিয়া, কক্ִসবাজার।