শূণ্যস্থানেই রুপি,
পাষাণের পাথুরে শেকড়-
দূরত্বের ঘনত্ব নির্ণয়ে,
মেলে ধরি রাত্রির আঁয়ুর কাঁটা।


কোনটা অধিক শোকার্ত!
শূণ্যস্থান, নাকি দূরত্ব?


তোমার হৃদয়ে অনাদিকাল অবধি,
প্রাপ্তির রসদ জমাতে জমাতে;
প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হয়ে উঠে আমার,
সুশোভিত পোষ্য যত কামনা।


অতঃপর-
তেত্রিশ সহস্র প্রভাত শেষে
গাঙচিলের নোনতা ঠোঁটে জানতে পাই
সে হৃদয় নিরন্তর বিষাদভোজী।
যে হৃদয়ের অন্দরে রোজ প্রসাদ গড়ি,
কামনার অস্পর্শী শিখার তেজ।


তারপর-
অবোধগম্য বিরহের পরিমাপে,
জন্মে উঠে নিকষ শূণ্যস্থান আর অসীম দূরত্ব।


রচনাকাল-
2016.Agu.28_01.40 মধ্যাহ্ন।
বাহারছড়া, কক্ִসবাজার।