লিখনীর দেড়গোড়ায় বিষাদের তপ্ততা ঢেলে,
পুর্বাভিমুখী জানালায় গিয়ে থামি ঠায়।
ক্যামন এক বীভৎসতায় আগলে যায় প্রবাহমান,
বিগলে উঠি নিরন্তর এক বিয়োগান্তিক বৃত্তান্তে।
কী এক অপূর্ব উপাখ্যান বলোতো অবন্তিকা,
আমাদের কভু পরিচয় ছিলোনা, ছিলোনা নাম-অধ্যায়।


শিশির ভুক্ত প্রভাতের শেষোক্ত সীমায়,
যে চিরকুট দখীণার জানালায় লেপ্টে ছিলো।
সেথায় কিছু জীবন মুড়ানো লাইন; রক্তাক্ত কলম,
যেথায় তৃষ্ণার্ত আহ্ববানের নিগূঢ় কলরব।


অবন্তিকা-
প্রচন্ড দ্রোহের ভিতরে ছুটছে অগণন রূঢ়তা,
আমি দেখবো বলে ধাবমান ওই রূঢ়তার তোপ।
কিন্তু এতো সংকল্পিক ব্যথার দান ছিলো আমাতে,
নির্নিমেষ দিয়ে গেলে যা গুপ্তের উপমা রাশি রাশি।


তাই অবিরল আষাঢ়ে বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে আজ,
গুরতর বিদ্রোহ, বিদ্রোহ, বিদ্রোহ…


রচনাকাল-
2017.Jul.06_02.00 রজনী।
বাহারছড়া, কক্ִসবাজার।