আব্দার বাপ তার কেন ধরা খেলো
এই নিয়ে পুত্রের জাত মান গেল,
রাগ করে হাগ ছেড়ে ছুঁড়ে দেয় বাণ
খুলে দেব আস্তিনে আছে যত গান।
কোন জনে মাল দেয় কে দেয় বোতল
কোন জনে লোক দেয় দেয় পেট্রোল
কোন জন ছুঁড়ে দেয় দুই চোখ বুঁজে
যাদের পায়নি আজো পুলিশেরা খুঁজে।


সব কথা বলে দেবো, বেইমানী করো?
এখনো সময় আছে এসে পাও ধরো,
এদেশে গড়েছি লাখো চিংড়ীর ঘের
ক্ষমা পাবে, লোক পাবে আন্দোলনের।
আঙুলের তুড়ি দিয়ে নামাতে পারি
লাখো লাখো চিংড়ীর লাফানো মারী
গাছ গুলো সাফ হবে পথে হবে খাল
সারা দেশে জনস্রোত আবাল বামাল।


‘আমরা কি ফেলনা ঝি’-অাঙুল-তুড়ি?
এক ফুতে উড়ে যাবে তোমার ঘুড়ি।
রাজপথ বা রেলপথ কোন পথে যাবে?
সব পথে আমাদের চেক পোস্ট পাবে।
আমাদের বাদ দিয়ে সিংহাসনের
স্বপ্নটা কাছাকাছি দুঃস্বপ্নের
আমি খুব রেগে আছি খেয়েছি মাইন্ড
আমরা এখন নই তোমার কাইন্ড।


মরেছে আমার পিতা নাগিনীর বিষে
শোক তুমি করোনি তো! খাতির কিসে!
মাফ চাও, কাছে এসে কোলে তুলে নাও
না হলে নতুন করে হিসাব মেলাও!!


এস, এম, আরশাদ ইমাম//অবিনাশী সময়
৩১ আগষ্ট ২০১৫; সোমবার; ১৬ ভাদ্র ১৪২২; ঢাকা।