ক্যাডম্যানেরা ছাড়া পায়
ব্যাডম্যানেরা ধরা খায়
স্যাডম্যানেরা নীরব থাকে
র‌্যাটম্যানেরা নকশা আঁকে।


ক্যাডমানদের ক্যারিশমাতে বান কি মুনের খাবি
সফেদ পোশাক হঠাৎ করে কালোর মুক্তি দাবী।
ক্যাডম্যানেরা বকে বকে যত মুখে ফেনা তোলে
এস কে সাহেব দ্বিগুণ বেগে সে সব শব্দ ভোলে
কিচ্ছুটি তার হয় না স্মরণ আদেশ দেবার কালে
(শুধু) ব্যাডম্যানেরা কইলে কথা অন্তর যায় জ্বলে।


এক ব্যাডম্যান আসলেই ব্যাড পোকায় কাটা গম
তার চোখে তা কোনভাবেই পড়ে না বে-শরম
মুখের বুলি যতই উচ্চে, কাজের বেলায় নাই
বোনের সাথে ক্যাডম্যানদের ছায়া দেখা যায়
এসব চোখে পড়েনা মোটে কী আর করা তবে
(তাই) এই দেশেতে ব্যাডম্যানদের জন্ম হবেই হবে।


স্যাডম্যানেরা ভীষণ দুঃখে ক্যাডম্যানদের মাথা
হঠাৎ করেই বাজের তোপে আসছে মুখে যা-তা
এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়, সাতও হয়ে গেল
হালুম হালুম করেও যখন ঘোড়ার ডিমই পেল
স্যাডম্যানদের দুঃখ দেখে গাধাও হেসে ফেলে
এবার বাছা রোগটা সারাও ফ্রি কুইনাইন গিলে।


র‌্যাটম্যানদের ঘর পুড়ছে তবুও নকশা হাতে
গান পাউডার চাপাতিতে ফেলবে বাঙ্গাল পুঁতে
ঘরে ঘরে ঈমান বোনে পেট্রোডলার দিয়ে
চল্লিশ বছর বুনেছে গাছ অনেক ধৈর্য্য নিয়ে
এখন সময় ফল প্রাপ্তির বৃক্ষ ধরে ঝাঁকি
পড়ছে না তো শখের ফসল, সকলই কি ফাঁকী!!


ক্যাডম্যানদের খাদ্য খানা
র‌্যাটম্যান আর দেবে না।
স্যাডম্যান বুঝতে পারে না
ব্যাডম্যানের নিশানা।


০৮ মার্চ ২০১৬; মঙ্গলবার; ২৫ ফাল্গুন ১৪২২
স্ফুরিত সময়//ঢাকা।