হে কাব্যিক প্রেয়সীপ্রবর!


আমিতো ভূলিনি তোমার সুবচন
যা পরিত্যাগ করে দিবা-রাতি
রক্তিম কোমল অধর!


আমার চলিষ্ণু লোহিত রহিত যেথা
হিম শীতলতা বয়ে যায়,
স্পন্দিত শরীরে শিরা উপশিরায়,
কর্ণের গভীরে জমা হয়,
তোমার কণ্ঠনালী ধেয়ে আসা
ওষ্ঠদ্বয় তাড়িত অমৃত বচনসুধা!


যে সুধা পথ খুজে নেয়,
রক্ত মাংসের পিঁচঢালা অচেনা,
আঁকাবাঁকা সরু গলি বেয়ে,
নেমে আসে শ্বেতমাংসাবৃত
মন গৃহের প্রেমমুক্ত দারে,
স্পর্শ করে হৃদয়ের মনি কুঠির!
যেখানে জন্ম প্রেমালাপের ঝংকার,
যেখানে প্রতিভাত শুধু তব প্রেম দিবাকর!


হে কাব্যিক  প্রেয়সীপ্রবর!
ভূলতে পারিনি কণ্ঠ তোমার!
তুমি প্রেয়সী আমার!
তুমি প্রেয়সী আমার!