এই লেখাটির ধারনার পেছনে প্রেরনা দাতা হিসেবে বখতিয়ার ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার না করলেই নয়। খুব যৌক্তিক ভাবেই এই লেখাটির নাম হতে পারত (শিশু কবিতা)। কিন্তু এই নামটাও বেশ লাগছে।


প্রচণ্ড ব্যস্ততা আগলে রেখেছিল আমার
সকল সুকুমার অনুভূতিগুলোকে
হঠাৎ হৃদয়ে অনুভুত হলো তীব্র একটা আকুতি
কিছুক্ষণপর অনুভূতিটাকে সনাক্ত করা গেল
এটা হচ্ছে বিদ্রোহের অনুভুতি ।।
বিদ্রোহী মনে জেগে উঠে বিদ্রোহী একটা কামনা
অন্তত একটা কবিতা প্রসব না করলে আর চলছেনা।
ব্যস্ততা যাক রসাতলে ...।।


আমার প্রসব বেদনা এখন তীব্র
এইতো আর মাত্র কয়েকটা ক্লান্তিকর দুর্বিষহ প্রহর
তারপরেই হয়তো বেরিয়ে আসবে
আমারই রক্তে স্নাত বিদগ্ধ এক শিশু কবিতা ।
আমি এখনো জানিনা সে দেখতে কেমন!
তার রঙ কি? তার আকৃতিই বা কেমন !
আমি কেবল উপলব্ধি করছি তার নিশ্চিত অস্তিত্ব ।