সকল ব্যাস্ততাই রুপক হয়ে যায়
যখন কেউ প্রাণের ভয়কে তুচ্ছ করে ফেলে
সকল কান্না পর্যবাসিত হয়
নিস্তব্ধ অসহায়ত্বে ।
যখন সকল শব্দগুলো নিরবে ঝংকার তোলে ।


আমি ছেড়ে দিতে চাই আমার ঘুড়ির সুতো
যদিও সুতোর আমাকে ছেড়ে যাওয়ার আগ্রহে
ভয়ানক কমতি আমাকে ভাবিয়ে তোলে ।
যদিও ভেবে আমি কোনদিনই কোন
স্বস্তিকর সমাধানে পৌঁছাতে পারিনি ।


কাজের বীভৎস রুপ আমাকে বিরক্ত করে তোলে
মানবিক নির্বুদ্ধিতা করে হতবাক ।
ধ্বংসাত্মক সব চিন্তারা ভর করে মস্তিষ্কে
পাখিগুলো সব উড়ে যাক ......
ফুলগুলো সব ঝরে পড়ুক শুষ্ক শিশির কণার মত ।


তবুও শরতের স্নিগ্ধ ঘাস যখন ভিজিয়ে দেয়
আমার বস্ত্রহীন উদোম পিঠ ...... অথবা ...
দাঁতের দু-পাটিতে যখন সংঘর্ষ ঘটায়
কৃষ্ণবর্ণের খেঁজুর বৃক্ষের অর্ধস্বচ্ছ শীতল রক্ত ......
ইচ্ছে হয় আবার বেঁচে উঠি প্রথম থেকে ।