একটা বাঁশি কিনে দেবে, বাঁশের একটা বাঁশি ;
বাঁশি বাজাতে বাজাতে দিক দিগন্ত পেড়িয়ে যাব।
গ্রাম থেকে মহানগর, বন্দর থেকে মাঠ প্রান্তর
মাটির গন্ধ মেখে সুরের রেশটি রেখে হারিয়ে যাব ।
শুনলে রাধা কালা’র বাঁশি,থাকেনা মন আর ঘরে ;
গোপিনিদের সাথে যায়, ছল করে জল আনতে যমুনায়;
কালো সোনা নাকি সেথায় কদম্ব তলে বাঁশি বাজায়?
মনে তাঁর দৃঢ় প্রত্যয়, যদি কানুর সাথে দেখা হয় ;


গল্পে শোনা সে ছিল দিলওয়ালা মস্ত এক বাঁশিওয়ালা,
শহরের ইঁদুর গুলোর জন্য অতিষ্ঠ ছিল নগরবাসী;
সুরপিয়াসী ইঁদুর পিছু ধায় বাঁশিওয়ালার বাঁশির মুর্ছনায়,
হাঁফ ছেড়ে বাঁচে নগরবাসী, ইঁদুরেরা হলো পরবাসী ;
আমিও চাই অমন করে মন মাতাতে বাঁশির সুরে ;
হিংসা দ্বেষ ঘৃনা যেন সবটুকু যায় মোমের মত গলে;
ঐযে যারা ক্ষমতা পেতে আগুন ছড়ায় জাত পাতে
বাঁচুক মানুষ মানুষ বলে সুর মূর্ছনার আকাশ তলে;